যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও কর্মস্থল হোয়াইট হাউসের যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা ইলন মাস্কের স্টারলিংক ইন্টারনেটে নিরাপত্তা ঝুঁকি আছে বলে সতর্ক করেছিলেন। কিন্তু তাদের কথা উপেক্ষা করে হোয়াইট হাউস কমপ্লেক্সে স্থাপন করা হয় স্টারলিংকের ইন্টারনেট সংযোগ।
‘ট্রাম্পের পদত্যাগ চাই’, ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’, ‘আমাদের কোনো রাজা নেই’—শনিবার এমন স্লোগানে দিনভর উত্তাল ছিল যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর উপদেষ্টা ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে দেশটির ৫০ অঙ্গরাজ্যের সব কটিতে বিক্ষোভ করেছে লাখ লাখ মানুষ।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর উপদেষ্টা ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হয়েছে। ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতি ঘোষণার পর অর্থনৈতিক খাতে শোচনীয় অবস্থার পর বিক্ষোভে নেমেছে এসব মানুষ।
গতকাল শনিবার (৫ এপ্রিল) দেশটির ৫০টি অঙ্গরাজ্যে প্রায় ১ হাজার ২০০ বিক্ষোভ–সমাবেশ আয়োজন করার কথা ছিল। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে এক দিনে এটিই সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ।
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের কানাডিয়ান নাগরিকত্ব বাতিলের দাবিতে দেশটির ২ লাখেরও বেশি নাগরিক এক পার্লামেন্টারি পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন। তাদের অভিযোগ, ইলন মাস্ক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে কানাডার সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে কাজ করছেন।